কাশিয়ানী প্রতিনিধিঃ-
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে গনজোয়ারের সৃষ্টি হয়েছে।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কে প্রার্থী হবেন তা নিয়ে সর্বস্তরের জনগনের মধ্যে চলছে বিভিন্ন প্রকার জল্পনা-কল্পনা।
তারই ধারাবাহিকতায় সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ইতোমধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আলোচনার শীর্ষে চলে এসেছেন কাশিয়ানী উপজেলার পারুলিয়া ইউনিয়নের কৃতি সন্তান বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জিয়াউর রহমান হলের (১৯৯৪-১৯৯৮) সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের (১৯৯৮-২০০১) সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের (২০০১-২০০৬) সাবেক সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক, ঢাকা মহানগর (উত্তর) আওয়ামীলীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ও কাশিয়ানী উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মোঃ আমিনুল ইসলাম (আমিন)।
কাশিয়ানী উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের কাছে তিনি একটি পরিচিত মুখ। তার রাজনৈতিক জিবনের হাতেখড়ি ছাত্রজীবনে। তিনি সর্বদা ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন।
তিনি আওয়ামীলীগের দুঃসময়ের সকল নেতা-কর্মীর সঙ্গে রাজপথে লড়ুক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। তিনি বিগত ২০০২-২০০৬ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের বিরূদ্ধে আন্দোলনে গুরুতরভাবে আহত হন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্থিক সহযোগীতায় সেন্ট্রাল হসপিটালে দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে ওঠেন। পরবর্তিতে তিনি বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির লক্ষ্যে ঘোষিত সকল প্রকার কর্মসূচীতে সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেছেন।
জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড ও জননেতা ফারুক খান এমপির অত্যান্ত আস্থাভাজন আওয়ামীলীগের এমন ত্যাগী ও দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত কর্মীকেই আসন্ন কাশিয়ানী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় কাশিয়ানী উপজেলার সর্বস্তরের জনগন।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিষয়ে মোঃ আমিনুল ইসলাম (আমিন) বলেন, আওয়ামীলীগের একজন কর্মী হিসেবে দল যদি আমায় যোগ্য মনে করে মনোনয়ন দেয় তাহলে আমি উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো এবং কাশিয়ানী উপজেলাকে মাদক, দুর্নীতি মুক্ত একটি মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলাই আমার লক্ষ্য।
© All rights reserved 2000-2023 © kalerchaka.Com
Leave a Reply