ফরিদপুরের,আলফাডাঙ্গা উপজেলায় দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে বালুবাহী ট্রলি। নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই দেদারছে রোড কাঁপিয়ে চলছে তারা। নিয়ন্ত্রনের বাইরে চালিয়ে যাচ্ছে বালুবাহী ট্রলি।
এভাবে চলাচল করতে থাকেলে আমারা যে কোনো সময় দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে পারি।
বালুবাহী ট্রলি চলতি সময় চট দিয়ে না ঢেঁকে নেওয়ায়বালু উড়ে চলতি মটরসাইকেলে বা ভ্যান এ থাকলে বালু উড়ে চোখ এ ঢুকলে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে পারে।
স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী সুস্থ ভাবে চলাফেরা করতে পারবে এর গ্যারান্টি দিবে কে।
প্রতি নিয়তো ভ্যান,অটো, মটরসাইকেল, এবং বাইসাইকেল এর সাথে মুখোমুখি ঘটছে সংঘর্ষ।
আলফাডাঙ্গার বিভিন্ন রাস্তা ছোট থাকায়, একটা ট্রলি গাড়ি ঢুকালে আরেকটা ভ্যান ঢুকানোর জায়গা থাকে না সে ক্ষেতে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
আলফাডাঙ্গা চৌরাস্তায় ২ টা ট্রলি ডুকলে জ্যাম হয়ে যায়।এবং হৈ চৈ লেগে থাকে।ট্রলি জ্যাম থেকে বের হতে কমপক্ষে ৪০ মিনিট সময় লেগে থাকে।
ছোট ছোট ব্রিজ গুলা নষ্ট করছে বড় বড় বালুবাহী ট্রলি।
এছাড়া ট্রলি থেকে বিভিন্ন ধরনের বিপদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত আমাদের।
বালুবাহীন ট্রলি গাড়ির,
অদক্ষ ড্রাইভারের খামখেয়ালি ড্রাইভিং।
বিকট শব্দ, কানের ক্ষতিসাধন করে।এছাড়া মসজিদ,মাদ্রাসা,এবং স্কুল এর এই বিকট শব্দে লেখাপড়ার সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
উল্লেখ্য কয়েক মাস আগে ট্রলির ধাক্কায় দৈনিক কালের চাকা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মনেম শাহারিয়া শাওন মারাত্বক আহত হন। এ নিয়ে মানববন্ধন করেও কোন কাজ হয়নি।
প্রশ্ন আসতেই পারে, কাদের ইশারায় চলছে ট্রলি?
অবৈধ ট্রলির বীরদর্পে চলাচল বন্ধে কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবী আলফাডাঙ্গার ছাত্র ছাত্রীসহ সকল শ্রেণীর মানুষের।
© All rights reserved 2000-2025 © kalerchaka.Com
Leave a Reply