1. royelllab@gmail.com : admin : কালের চাকা ডেক্স :
  2. kashiani09@gmail.com : Uzir Poros : Uzir Poros
  3. newsdex@kalerchaka.com : নিউজ ডেক্স : নিউজ ডেক্স
  4. shaonbsl71@gmail.com : Shaharia Nazim Shaon Staff Reporter : Shaharia Nazim Shaon Staff Reporter
  5. soykatsn@gmail.com : Soykat Mahmud : Soykat Mahmud
  6. kcnewsdesk@kalerchaka.com : কালের চাকা ডেস্ক 2 : কালের চাকা ডেস্ক 2
  7. hksopno51@gmail.com : Shopno Mahmud : Shopno Mahmud
  8. demo@gmail.com : demo demo : demo demo
  9. editorparosh@gmail.com : editor parosh : editor parosh
  10. adminx@gmail.com : admin admin : admin admin
  11. admin@kalercchaka.com : admin Admin : admin Admin
  12. info@breakignews.com : Br ki : Br ki
  13. newsroom@kalerchaka.com : News Room : News Room
  14. niloykustia@kalerchaka.com : Niloy Rasul : Niloy Rasul
  15. info@pressengine.xyz : Press engine : Press engine
  16. royel.oe@gmail.com : Shakil Shakil : Shakil Shakil
  17. subadmin@dtmti.com : subadmin subadmin : subadmin subadmin
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৪ অপরাহ্ন
নোটিস :
দৈনিক "কালের চাকা" পত্রিকার সকল স্টাফ, সম্পাদক পরিষদ সহ সকল লেখক, পাঠক, বিঞ্জাপনদাতা, এজেন্ট, হকার ও শুভানুধ্যায়ীদের জানানো যাচ্ছে যে দৈনিক কালের চাকা পত্রিকার লোগো পাল্টানো হয়েছে আপনার আজ থেকে কালের চাকা সংশ্লিস্ট সকল জায়গায় নতুন লোগো দেখতে পারবেন শুভেচ্ছান্তে - সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক কালের চাকা
শিরোনাম
আলফাডাঙ্গায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের কমিটি গঠন ছাত্রদের চোখের জলে স্কুল থেকে বিদায় নিলেন শ্রদ্ধেয় সিনিয়র শিক্ষক জনাব শামসুল হক মাষ্টার। নকল ভেজাল নিম্নমানের কসমেটিকসেবাজার সয়লাব দায় কার?? – ড. এম. এন. আলম ঔষধের মূল্য বৃদ্ধির এ প্রবণতা রুখতেকতিপয় সুপারিশ ও প্রস্তাবনা-ড.এম.এন.আলমসাবেক উপপরিচালক ও আইন কর্মকর্তাঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। বগুড়ার ফয়েজুল্বা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ১০ টাকায় পাঞ্জাবি, ১০০ টাকায় প্রেসার কুকার, আজ রাতে পাবেন ইভ্যালিতে প্রেসক্লাব আলফাডাঙ্গা’র শুভ উদ্বোধন কোনো নায়িকাই পেলেন না নৌকার টিকিট বাগেরহাট-৩ এ স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন আলহাজ্জ্ব ইদ্রিস আলী ইজারাদার ব্রেকিং নিউজ: ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে মোংলা পশুর নদীতে কয়লা বোঝাই কার্গো জাহাজ ডুবি

সাজেকে খাবার পানির সংকটে ৩০ হাজার মানুষ

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশ সময় : মঙ্গলবার, ২৩ জুন, ২০২০
  • ১২৫৬৫৭ নিউজটি দেথা হয়েছে

রাঙামাটির দুর্গম এলাকা সাজেকে বছর জুড়েই থাকে খাবার পানির সংকট। ঝিরি-ঝর্ণা থেকে নিজেদের খাবার পানি সংগ্রহ করলেও গ্রীষ্মকালে সেগুলো শুকিয়ে যায়। এতে খাবার পানির সংকট আরও তীব্র হয়। আবার বৃষ্টি শুরু হলে এসব উৎসের পানি ঘোলাটে ও পানের অযোগ্য হয়ে ওঠে। ইউনিয়ন পরিষদের তথ্যমতে পুরো ইউনিয়নে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ বিশুদ্ধ পানির সংকটে রয়েছেন। তবে জনস্বাস্থ্য বিভাগ সমস্যা সমাধানে নানা পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। 

৬১১৬.১৩ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের রাঙামাটি জেলায় ৭২৫ বর্গমাইল জুড়েই রয়েছে দেশের একমাত্র কৃত্রিম কাপ্তাই হ্রদ। এই হ্রদ এলাকাজুড়ে খাবার পানির সমস্যা না থাকলেও বাকি এলাকাতে খাবার পানির তীব্র সংকট রয়েছে। সেখানে সাজেকের পাহাড়ি অঞ্চলে সাধারণ মানুষের খাবার পানির একমাত্র ভরসা ঝিরি বা ঝর্ণার পানি। গ্রীষ্মকালে এসব উৎস শুকিয়ে গেলে পানির সমস্যা তীব্র হয়। আর বর্ষায় বৃষ্টি শুরু হলেও এসব উৎসের পানি ঘোলাটে ও পানের অযোগ্য হয়ে পড়ে। 

সাজেক মাচালং বাজারের স্থায়ী বাসিন্দা মঙ্গল চরণ চাকমা বলেন, শীতে ঝিরি-ঝর্ণার পানি মোটামুটি পাওয়া যায়। তবে বর্ষায় এসব উৎসের পানি ঘোলা হয়ে যার। ফলে বৃষ্টির পানিই হয়ে ওঠে আমাদের একমাত্র ভরসা। দীর্ঘদিন ধরে পানির সমস্যায় ভুগছেন পুরো সাজেক ইউনিয়নের মানুষ।

সাজেক মাচালং বাজারের সাধারণ সম্পাদক ফুলেস কার্বারি বলেন, গ্রীষ্ম আসতেই ঝিরি-ঝর্ণাগুলো শুকিয়ে যায় এবং বর্ষাকালে ঘোলা থাকে। এতে খাবার পানির সমস্যা তীব্র হয়। অনেক সময় স্থানীয়দের কয়েক মাইল হেঁটে পানি সংগ্রহ করতে হয়। তবু এই পানি পান করে অনেকে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। 

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি সাজেক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নেলসন চাকমা বলেন, পুরো সাজেক ইউনিয়নে খাবার পানির সমস্যা রয়েছে। কিছু কিছু এলাকায় বরাদ্দের চেয়ের অনেকগুণ বেশি টাকা খরচ করে ডিপ টিউবওয়েল করা সম্ভব হলেও, বেশির ভাগ এলাকায় পাথর ও দুর্গমতার কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। খাবার পানির সংকটে পানিবাহিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন দুর্গম এলাকার সাধারণ মানুষ। অনেকের চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুও হচ্ছে।  

রাঙামাটি আশিকা ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েটসের নির্বাহী পরিচালক বিপ্লব চাকমা বলেন, দুটি দাতা সংস্থার মাধ্যমে দুর্গম সাজেক এলাকায় ৭০০ পরিবারের মধ্যে পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও পানি সংরক্ষণের জন্য পাত্র বা জার বিতরণ করা হয়েছে। প্রয়োজনে আবারও তাদের পাশে দাঁড়াবো।

তবে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহসান হাবিব (জিতু) শুনিয়েছেন আশার বাণী। তিনি বলেন, কিছুদিন আগে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সাজেকের পানির সমস্যা দেখতে এসেছিলেন এবং ওনারা এলাকাগুলো পরিদর্শন করেছেন। ঝর্ণা ও বৃষ্টির পানি কীভাবে সংরক্ষণের মাধ্যমে খাওয়ার উপযোগী করা যায়, সে বিষয়ে কাজ চলছে। এটি বাস্তবায়িত হলে সাজেকে আর পানির সমস্যা থাকবে না।

রাঙামাটির জনস্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী অনুপম দেও একই রকম তথ্য দেন। তিনি বলেন, বিশুদ্ধ পানির জন্য কাজের টেন্ডার দেওয়া হলেও দুর্গম এলাকায় নির্মাণ সামগ্রী পরিবহনের সমস্যার কারণে কেউ টেন্ডারে অংশ নেননি। আমরা অন্যভাবে খাবার পানির সমস্যা সমাধানে কাজ শুরু করেছি। কয়েকটি এলাকা পাইলট প্রকল্প হিসেবে বেছে নিয়েছি। যদি পাইলট প্রকল্প সফল হয়, তাহলে দুর্গম এলাকায় আর খাবার পানির সমস্যা থাকবে না।

অরিজিনাল সংবাদ সূত্র: Source link

তারিখ ও সময় 2020-06-23 13:00:00

Print Friendly, PDF & Email

নিউজটি ফেচবুকে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের অন্যান্য সর্বশেষ সংবাদ

© All rights reserved 2000-2025 © kalerchaka.Com

Developed by MozoHost.Com