1. royelllab@gmail.com : admin : কালের চাকা ডেক্স :
  2. kashiani09@gmail.com : Uzir Poros : Uzir Poros
  3. newsdex@kalerchaka.com : নিউজ ডেক্স : নিউজ ডেক্স
  4. shaonbsl71@gmail.com : Shaharia Nazim Shaon Staff Reporter : Shaharia Nazim Shaon Staff Reporter
  5. soykatsn@gmail.com : Soykat Mahmud : Soykat Mahmud
  6. kcnewsdesk@kalerchaka.com : কালের চাকা ডেস্ক 2 : কালের চাকা ডেস্ক 2
  7. hksopno51@gmail.com : Shopno Mahmud : Shopno Mahmud
  8. demo@gmail.com : demo demo : demo demo
  9. editorparosh@gmail.com : editor parosh : editor parosh
  10. adminx@gmail.com : admin admin : admin admin
  11. admin@kalercchaka.com : admin Admin : admin Admin
  12. info@breakignews.com : Br ki : Br ki
  13. newsroom@kalerchaka.com : News Room : News Room
  14. niloykustia@kalerchaka.com : Niloy Rasul : Niloy Rasul
  15. info@pressengine.xyz : Press engine : Press engine
  16. royel.oe@gmail.com : Shakil Shakil : Shakil Shakil
  17. subadmin@dtmti.com : subadmin subadmin : subadmin subadmin
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন
নোটিস :
দৈনিক "কালের চাকা" পত্রিকার সকল স্টাফ, সম্পাদক পরিষদ সহ সকল লেখক, পাঠক, বিঞ্জাপনদাতা, এজেন্ট, হকার ও শুভানুধ্যায়ীদের জানানো যাচ্ছে যে দৈনিক কালের চাকা পত্রিকার লোগো পাল্টানো হয়েছে আপনার আজ থেকে কালের চাকা সংশ্লিস্ট সকল জায়গায় নতুন লোগো দেখতে পারবেন শুভেচ্ছান্তে - সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক কালের চাকা
শিরোনাম
রামপালে জমিজমার বিরোধ নিয়ে চাচাতো ভাইকে কুপিয়ে যখম আলফাডাঙ্গায় জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের কমিটি গঠন ছাত্রদের চোখের জলে স্কুল থেকে বিদায় নিলেন শ্রদ্ধেয় সিনিয়র শিক্ষক জনাব শামসুল হক মাষ্টার। নকল ভেজাল নিম্নমানের কসমেটিকসেবাজার সয়লাব দায় কার?? – ড. এম. এন. আলম ঔষধের মূল্য বৃদ্ধির এ প্রবণতা রুখতেকতিপয় সুপারিশ ও প্রস্তাবনা-ড.এম.এন.আলমসাবেক উপপরিচালক ও আইন কর্মকর্তাঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। বগুড়ার ফয়েজুল্বা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রিয়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ১০ টাকায় পাঞ্জাবি, ১০০ টাকায় প্রেসার কুকার, আজ রাতে পাবেন ইভ্যালিতে প্রেসক্লাব আলফাডাঙ্গা’র শুভ উদ্বোধন কোনো নায়িকাই পেলেন না নৌকার টিকিট বাগেরহাট-৩ এ স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন আলহাজ্জ্ব ইদ্রিস আলী ইজারাদার

প্রথমবার প্রিলিতে ফেল, দ্বিতীয়বার বিসিএসে ১ম হলেন ওয়ালিদ

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশ সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০
  • ১৪৩৫৫৭ নিউজটি দেথা হয়েছে

জাপানের ঘড়িতে যখন রাত সাড়ে তিনটা তখন আলাপ শুরু ওয়ালিদের সঙ্গে। প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার ফেসবুকের পকেট বক্সের (ইনবক্স) আলাপে তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও পেশাগত জীবনের অনেকটাই জানা গেলো। তার আগে বলি, ওয়ালিদের আলোকিত ও রোমাঞ্চিত নতুন পরিচয়। সম্প্রতি প্রকাশিত ৩৪তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) মেধা তালিকায় সেরা স্থান দখল করেছেন ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার ছেলে এম ওয়ালিদ বিন কাশেম। অথচ প্রথম বার ৩৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাসই করতে পারেননি তিনি। বাবা মো. আবুল কাশেম। তিনি ছিলেন প্রশাসনে বিসিএস ক্যাডার, এখন  অবসরপ্রাপ্ত। ওয়ালিদের বড় আপা বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ ও হসপিটালের সহকারী অধ্যাপক, ছোট আপা ব্যাংকার। মা জোসনেয়ারা কাশেম গৃহিণী। তবে কী বাবার কাছ থেকেই বিসিএস ক্যাডার হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। কী জানি ভাই? হতে পারে-বললেন ওয়ালিদ। মতিঝিল সরকারি বয়েজ হাইস্কুল থেকে ২০০৩ এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন ওয়ালিদ। ২০০৫ সালে ঢাকার নটর ডেম কলেজ থেকে এ প্লাসের স্বপ্ন থাকলেও পেয়ে যান জিপিএ-৪.৭০। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে

 

পড়ার ইচ্ছে থকলেও সুযোগ হয়নি। পরে তাই ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হন আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে তিনিই প্রথম বিসিএসয়ে প্রথম স্থান অর্জনকারী বলেও তাৎক্ষণা‍ৎ স্মরণ করিয়ে দেন ওয়ালিদ। আহসানউল্লাহতে অনার্স শেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব রিনুয়েবল এনার্জি বিভাগে মাস্টার্সে ভর্তি হন। সেখান থেকেই বৃত্তি পেয়ে উড়াল দেন জাপানে। ৩৪তম বিসিএসের মৌখিক (ভাইভা) পরীক্ষা তিনি জাপান থেকেই এসে দিয়ে গেছেন। আপনি তো অনেক মেধাবী। সাফল্যের পেছনে সংগ্রামটা কেমন ছিলো- এমন প্রশ্নের জবাবে ওয়ালিদ বলেন, আমি মোটেও মেধাবী নই, একটিভ। আমি সব সময় সব বিষয়ে একটিভ ছিলাম। ধৈর্য্য এবং প্রাকটিসই আমার সাফল্যের চাবিকাঠি। বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন ছিল, কিন্তু প্রথম হয়ে যাবো, এমনটা ভাবিনি, এটা অবিশ্বাস্য। বলতে পারেন আমি ভাগ্যবান। বিসিএসের জন্য কতো বছর প্রিপারেশন নিয়েছেন? তিনি বলেন, আসলে সারাটা

 

জীবনই প্রিপারেশন নেওয়ার। আমি সব সময়ই প্রিপারেশন নিই। আর যদি নির্দিষ্ট সময়ের কথা উল্লেখ করতে বলেন, তবে বলবো, দরখাস্ত করার পর থেকেই প্রিপারেশন শুরু করি। দিনে কতোঘণ্টা লেখাপড়া করতেন- এম প্রশ্বের উত্তরে তিনি বলেন, আমি মোটেই ঘড়ির ঘণ্টা ধরে পড়ালেখা করতাম না, সে রকম সময়ও হতো না। বিচ্ছিন্নভাবে পড়াশোনা করেছি। যখন সময় পেয়েছি তখনই লেখাপড়া করেছি। আমার পড়ালেখার কোনো রুটিন ছিলো না। সার্ক এর নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিশেষজ্ঞ দলের সদস্য হিসেবেও কাজ করেছেন ওয়ালিদ। তিনি বিয়ে করেছেন ২০১২ সালে। ২ মাস কম দুই বছর বয়সী সাবিরা বিনদে ওয়ালিদ নামে ফুটফুটে মেয়েও আছে তার। দৃঢ় লক্ষ্য স্থির করে সে অনুযায়ী কাজ করলে সবই সম্ভব বলে বিশ্বাস করেন ওয়ালিদ।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও বেশ সক্রিয় তিনি। ২০০৬ সাল থেকেই তিনি ফেসবুকিং করেন। ভবিষ্যৎ লক্ষ্য সম্পর্কে বলেন, জ্বালানি নিয়ে কাজ করতে চাই। জ্বালানি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়াই এখন আমার লক্ষ্য। ফরেন ক্যাডার তার স্বপ্নের ক্যাডার ছিল। সেই স্বপ্ন পূরণ করে এবার তিনি বাকি জীবনে আরও বেশি একটিভ হওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তথ্যসূত্রঃবাংলানিউজ২৪

অরিজিনাল সংবাদ সূত্র: Source link

তারিখ ও সময় 2020-07-09 09:19:29

নিউজটি ফেচবুকে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের অন্যান্য সর্বশেষ সংবাদ

© All rights reserved 2000-2025 © kalerchaka.Com

Developed by MozoHost.Com