1. royelllab@gmail.com : admin : কালের চাকা ডেক্স :
  2. kashiani09@gmail.com : Uzir Poros : Uzir Poros
  3. newsdex@kalerchaka.com : নিউজ ডেক্স : নিউজ ডেক্স
  4. shaonbsl71@gmail.com : Shaharia Nazim Shaon Staff Reporter : Shaharia Nazim Shaon Staff Reporter
  5. soykatsn@gmail.com : Soykat Mahmud : Soykat Mahmud
  6. kcnewsdesk@kalerchaka.com : কালের চাকা ডেস্ক 2 : কালের চাকা ডেস্ক 2
  7. hksopno51@gmail.com : Shopno Mahmud : Shopno Mahmud
  8. demo@gmail.com : demo demo : demo demo
  9. editorparosh@gmail.com : editor parosh : editor parosh
  10. adminx@gmail.com : admin admin : admin admin
  11. admin@kalercchaka.com : admin Admin : admin Admin
  12. info@breakignews.com : Br ki : Br ki
  13. newsroom@kalerchaka.com : News Room : News Room
  14. niloykustia@kalerchaka.com : Niloy Rasul : Niloy Rasul
  15. info@pressengine.xyz : Press engine : Press engine
  16. royel.oe@gmail.com : Shakil Shakil : Shakil Shakil
  17. subadmin@dtmti.com : subadmin subadmin : subadmin subadmin
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১১:১৩ পূর্বাহ্ন
নোটিস :
দৈনিক "কালের চাকা" পত্রিকার সকল স্টাফ, সম্পাদক পরিষদ সহ সকল লেখক, পাঠক, বিঞ্জাপনদাতা, এজেন্ট, হকার ও শুভানুধ্যায়ীদের জানানো যাচ্ছে যে দৈনিক কালের চাকা পত্রিকার লোগো পাল্টানো হয়েছে আপনার আজ থেকে কালের চাকা সংশ্লিস্ট সকল জায়গায় নতুন লোগো দেখতে পারবেন শুভেচ্ছান্তে - সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক কালের চাকা

বাঁশের খুঁটিতে বিদ্যুতের লাইন, জীবনের ঝুঁকিতে হাজার হাজার মানুষ

স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশ সময় : বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০
  • ১৪৯৫৫৭ নিউজটি দেথা হয়েছে

জজজরংপুর সিটি করপোরেশনের দুটি ওয়ার্ডের শত শত বাড়ি, স্থাপনা, কারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বাঁশের খুঁটির মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে জীবনের ঝুঁকিতে রয়েছে হাজার হাজার মানুষ। এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্যুতের খুঁটি বসানোর দাবি জানিয়ে আসছেন তারা, কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এর ফলে যেকোনও সময় বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তারা।

সরেজমিন দেখা গেছে, রংপুর নগরীর ৪ ও ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের সংযোগস্থল খটখটিয়ার টাইগারপাড়া লালপুল ব্রিজ মোড় এলাকায় অনেক বাড়িতেই এমন ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়েছে নেসকো। বৈদ্যুতিক খুঁটি না বসিয়ে বাঁশ দিয়ে বিদ্যুতের তার টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক স্থানে তারের ভারে বাঁশগুলো হেলে পড়েছে। কোথাও বা হেলে থাকা বাঁশ আরও একটা বাঁশ দিয়ে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। রাস্তার আশেপাশে খাল ও পুকুরের পানির কাছ দিয়ে দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ। কোথাও তারে লতাপাতা জড়িয়ে বৈদ্যুতিক তারগুলোকে আরও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ফেলেছে। এক কিলোমিটারের কিছু বেশি রাস্তা জুড়ে বসানো বাঁশের খুঁটিতে ভরসা করেই প্রায় ৩শ’ বাড়িতে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। মূল লাইনটি যেখানে গিয়ে শেষ, সেখানে ঝোলানো হয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগের ১০টি মিটার। বাকি মিটারগুলো বসানো হয়েছে গ্রাহকদের বাড়িতে। সিটি করপোরেশনের ওই এলাকায় বিদ্যুৎ লাইন দক্ষিণে প্রায় ৫০০ গজ গিয়ে থেমে গেছে।  দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যুতের খুঁটির জন্য চেষ্টা করছিলেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। কিন্তু খুঁটির ব্যবস্থা না করে কর্তৃপক্ষ বাঁশ বসিয়ে সংযোগ দিয়েছে। গত পাঁচ-ছয় বছর এভাবেই চলছে।

টাইগারপাড়া এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রামের কিছু বাড়িতে বিদ্যুৎ আছে, কিছু বাড়িতে নেই, এটা ভাবাই যায় না। এলাকার সবাই বিদ্যুৎ পাওয়ার চেষ্টা করেছে। কর্তৃপক্ষ অপেক্ষা করতে বলেছে। জানিয়েছে, দ্রুতই খুঁটি স্থাপন করা হবে। কিন্তু আজও হয়নি।’

BT-Newখটখটিয়া এলাকার আশরাফুল ইসলাম, আব্দুর রশিদ, আনিছুর রহমান, ফরহাদ হোসেন, আইয়ুব আলীসহ কয়েকজন জানান, ঝুঁকিপূর্ণ জেনেও ‍নিরুপায় হয়ে এভাবে ঝুঁকি নিয়েই বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে হচ্ছে। যেকোনও দুর্ঘটনা ঘটার আগেই এই সংযোগগুলোর নিরাপদ ব্যবস্থা প্রয়োজন।

এলাকাবাসী সাইফুল ইসলাম, রমজান আলী, জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই এলাকায় তিন-চার মাস পর পর বিদ্যুৎ বিল একসঙ্গে দেওয়া হয়। এতে অনেকের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করা কঠিন হয়ে পড়ে। নেসকোর লোকজন বিদ্যুতের মিটার দেখে বিল দেয় না। তারা অফিসে বসে থেকে মনগড়া বিল তৈরি করে দেয়। এসব নিয়ে অভিযোগ করতে করতে তারা নিজেরাই বিরক্ত হয়ে গেছে বলে জানালেন তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুৎ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ১০০ গজের বেশি দূরত্বে সার্ভিস লাইন দেওয়ার কোনও নিয়ম নেই। ১০০ গজের অতিরিক্ত দূরত্ব হলে অবশ্যই খুঁটি দিতে হবে, অন্যথায় সংযোগ দেওয়া যাবে না। অথচ এ এলাকায় এক কিলোমিটারের বেশি দূরে গিয়ে খুঁটি বসানো হয়েছে। মাঝের স্থানগুলোতে বসানো হয়েছে বাঁশের খুঁটি। এছাড়াও এই এলাকায় ২শ’ কেভি ট্রান্সফরমার দেওয়া হয়েছে। যেখানে একশটি মিটার চলার কথা সেখানে ওই ২শ’ কেভি ট্রান্সফরমার দিয়ে ৩শ’টি মিটারে বিদ্যুৎ সরবরাহ করায় প্রতিনিয়ত লোডশেডিং হয়ে থাকে। অনেক সময় লো-ভোল্টেজের কারণে ফ্রিজ, এসি, ইলেকট্রিকের দামি জিনিসপত্র নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

এলাকাটির  ওই দুই ওয়ার্ডের ৫ শতাধিক পরিবারে বিদ্যুতের সংযোগের চাহিদা থাকলেও এভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করায় ঝুঁকির কথা বিবেচনায় অনেকেই সংযোগ নেননি। তাই ৩ শতাধিক বাড়িতে রয়েছে বিদ্যুতের সংযোগ। বছরের পর বছর বাকি পরিবারগুলো বঞ্চিত হয়ে চললেও খুঁটি স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নেসকোর নির্বাহী প্রকৌশলী-৩ আশরাফুল ইসলাম  বলেন, ‘সংযোগগুলো নানা সময় দেওয়া হয়েছে। এলাকার মানুষের তদবিরে সংযোগগুলো দেওয়া হয়ে থাকতে পারে।’ তবে ঝুঁকিমুক্ত করতে তারা ওই স্থানে দ্রুত খুঁটি বসানোর পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান তিনি।

 

অরিজিনাল সংবাদ সূত্র: Source link

তারিখ ও সময় 2020-08-13 11:44:19

নিউজটি ফেচবুকে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের অন্যান্য সর্বশেষ সংবাদ

© All rights reserved 2000-2025 © kalerchaka.Com

Developed by MozoHost.Com